Header Ads

Header ADS

মূলপাতা (হোমপেজ)

 



কুরআনের পথেই জান্নাতের ঠিকানা

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন।

.قال الله تعالى. 

انه لقرآن كريم  

فى كتاب مكنون . لا يمسه الا المطهرون. تنزيل من رب العلمين 

অর্থঃ নিশ্চয় এটি মহিমান্বিত কুরআন, যা আছে সুরক্ষিত কিতাবে। কেউ তা স্পর্স করবে না, পবিত্র গণ ছাড়া। তা সৃষ্টিকূলের রবের পক্ষ হতে নাযিলকৃত। (সূরা ওয়াকিয়া- আয়াত, ৭৭-৮০)

قال رسول الله صلى الله عليه وسلم.  خيركممن تعلم القرآن وعلمه

# রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন।

 তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ঐ ব্যক্তি, যিনি কুরআন মাজীদ শিক্ষা করেন এবং অন্যকে রয়েছেশিক্ষা দেন। (মিশকাত)

# নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো ইরশাদ করেন। 

اهل القرآن هم اهل الله وخاصته

অর্থঃ কুরআন শরীফ ওয়ালারা, তারা আল্লাহ তায়ালার ঘরওয়ালা এবং তাঁর বিশেষ লোক। (মুসতাদরাকে হাকেম)


৭দিনে ৭০ ঘন্টায় 

বয়স্ক কুরআন

 শিক্ষা কোর্স


                         ভূমিকা

মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করছি। যেই মহান রব্বুল আলামীন আমাদেরকে না চাইতেই সর্ব প্রথম ঈমানের মত মহান দৌলত দান করেছেন এবং সেই সাথে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কুরআনে কারীম দান করেছেন। অথচ মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও  আজ আমরা অধিকাংশ মুসলমানগণ সহীশুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারিনা। ঈমানের পর সবচেয়ে বড় এবাদত হল নামায। কেউ যদি নামাযে অশুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত করে তাহলে সর্ব সম্মতিক্রমে তার নামায নষ্ট হয়ে যাবে। তাহলে আমরা সারা জীবনও যদি নামায পড়তে থাকি আর কুরআন তেলাওয়াত শুদ্ধ করার চেষ্টা না করি তাহলে আমার সারা জীবনের নামায আল্লাহর কাছে কোনই মূল্য নেই।  এজন্য প্রত্যেক মুসলমানের জন্য সহীশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত শিক্ষা লাভ করাটা অত্যন্ত জরুরী যার কোন বিকল্প নেই। কমপক্ষে নামাযের মধ্যে যতটুকু কেরাত পড়া ফরজ  সেই পরিমান হলেও কুরআন তেলাওয়াত সহীশুদ্ধ করতে হবে। 

 পবিত্র কুরআনে কারীমে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন 

                    ورتل القرآن ترتيلا

 তোমরা তারতীলের সাথে অর্থাৎ সহিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত কর।

অপর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা ঘোষনা করতেছেন।

              ولقد يسرنا القران

আমি কুরআনকে সহজ করেছি। 

সুতরাং উক্ত আয়াতদ্বয় দ্বারা আমরা বুঝতে আমরা পারলাম। মহান আল্লাহ তায়ালা তারতীলের সাথে সহিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াতের প্রতি বিশেষ তাকিদ দিয়েছেন এবং সেই সাথে এটাও স্বরণ করিয়ে দিয়েছেন কুরআন এটা সহজ একটি কিতাব অর্থাৎ যে কেউ কুরআন শিখার জন্য চেষ্টা করবে আল্লাহ তায়ালা তাকে কুরআন শেখার তৌফিক দান করবেন। 

মুসলমানের সন্তান হিসাবে অনেকেই ছোট বয়সে মাদ্রাসায় গিয়ে অথবা অন্য কোনো বিশেষ উপায়ে সহীশুদ্ধভাবে কুরআন শিখেছেন। কিন্তু যারা বয়স্ক হওয়ার পর কুরআন শেখা শুরু করেছেন এবং যারা ছোট বয়সে শিখেছেন তাদের উভয় দলের স্মৃতিশক্তি ও জবানের উচ্চারণের ক্ষেত্রে অনেক পার্থক্য রয়েছে। সুতরাং দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা গেছে ছোটদেরকে যেই পদ্ধতিতে কোরআন শিক্ষা দেয়া হয় ঠিক একই পদ্ধতিতে এবং একই বিষয় বস্তু আয়ত্ব করিয়ে বয়স্কদেরকে কোরআন শিক্ষা দেয়াটা বস্তব সম্মত ও ফলপ্রসু হয় না। 

৭দিনে ৭০ ঘন্টায় কিভাবে সহিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষালাভ করা সম্ভব?

আলহামদুলিল্লাহ! মহান রব্বুল আলামীনের আশেষ দয়া ও অনুগ্রহে কুরআনের একনিষ্ঠ  খাদেম মাওলানা ফজলুল করীম যশোরী সাহেব বয়স্কদের কুরআন সহীশুদ্ধ করার ফিকির নিয়ে  প্রায় দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে, দেশের আনাচে কানাচে ৭ দিনে ৭০ ঘন্টায় বয়স্ক কোরআন শিক্ষা কোর্স নিয়ে মেহনত করে যাচ্ছেন। আসলে উম্মতের প্রতি দরদ ও ব্যাথা থেকেই মূলত কোরআনের এই খাদেম, বয়স্কদের কোরআন শিক্ষার প্রতি বিশেষ মনোযোগী হয়েছেন। সহজে কুরআন শিক্ষার উদ্ভাবক মাওলানা ফজলুল করীম যশোরী সাহেব দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে বয়স্কদের কুরআন শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা চিহিত করেছেন এবং বহু চিন্তা গবেষণার পর বয়স্ক  শিক্ষার্থী এবং যেসব শিক্ষার্থীরা অল্প সময়ে কুরআন শিখতে আগ্রহি তাদের উপযোগী করে। অতি অল্প সময়ে সহজে কুরআন শিক্ষার বিশেষ কায়দা রচনা করেছেন। যা অল্প সময়ে কুরআন শিক্ষার্থীদের জন্য যুগান্তকারী এক পদক্ষেপ হিসাবেই সর্বত্র বিবেচিত হচ্ছে। 



   ৭দিনে কুরআন শিক্ষা বিষয়ে
     গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার ভিডিও


এখন আমরা জানব ৭দিনে ৭০ ঘন্টায়      বয়স্ক কুরআন শিক্ষা কোর্স কিভাবে পরিচালিত হয়?

ধারাবাহিকভাবে ৭টি ধাপে এই বয়স্ক কুরআন শিক্ষা কোর্স পরিচালিত হয়।




মাদানী কায়দার ভিডিও প্রদর্শনী


হে আল্লাহ! আমার জীবনকে কুরআন অনুযায়ী
 সাজিয়ে দাও! ভিডিও



১। প্রথমত যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা আরবী হরফ চিনেনা তাদেরকে প্রয়োজনীয় আরবী হরফগুলি চেনানো। যেমন: কোন হরফের শুরু অংশ কেমন,  হরফের মধ্যখান কেমন এবং  হরফের শেষ অংশ কেমন ইত্যাদি।


২। কুরআন শরীফ সহীশুদ্ধভাবে পড়ার জন্য জরুরী ১৫ টি বিশেষ  কায়দা-কানূন বা তাজভীদ মুখস্থ করানো হয়। যেমন: হরকত, নূতন সাকীন তানভীন চার প্রকার, মদের প্রকার ইত্যাদি।


৩। আয়াতে অবস্থিত প্রত্যেকটি শব্দকে মুখের জড়তা দূর না হওয়া পর্যন্ত বানান করে মশক করানো হয়। 


৪। আয়াতে অবস্থিত প্রত্যেকটি হরফকে ছহিহ না হওয়া পর্যন্ত মশক করানো। 



৫। আয়াতে অবস্থিত প্রত্যেকটি শব্দকে তাজভীদ আয়ত্ব করার পদ্ধতিতে মশক করানো। 


৬। আয়াতে অবস্থিত প্রত্যেকটি শব্দকে ছহিহ না হওয়া পর্যন্ত মশক করানো। 


৭। পূর্ণাঙ্গ আয়াতকে ছহিহ না হওয়া পর্যন্ত মশক করানো। প্রয়োজনে ৫০০/১০০০ বার হলেও মশক চালিয়ে যাওয়া। 

      গুরুত্বপূর্ণ ৭টি ধাপের প্র্যাকটিক্যালী 

                              মশকের ভিডিও


এভাবেই ৭টি ধাপে  যে কোন আয়াতে মেহনত করতে থাকা এবং ছহিহ না হওয়া পর্যন্ত অপর আয়াত শুরু না করা। চাই যত সময় লাগুক। এভাবে মেহনতের দ্বারা যদিও সময় একটু বেশি লাগে, কিন্তু যেই আয়াত নিয়ে মেহনত করা হয় উক্ত আয়াত সারা জীবনের জন্য ছহিহ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ!

সুতরাং কোনো শিক্ষার্থী যদি কোর্সের সমস্ত নিয়ম কানুন মেনে, যথাসাধ্য মেহনত করতে পারে, তাহলে অবশ্যই সহীশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত করতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ! 

ছোট বুঝমান শিক্ষার্থীরাও যদি উক্ত ৭টি ধাপ মেনে যথাসাধ্য মেহনত করতে সক্ষম হয় তাহলে সর্বচ্চ এক মাসে কুরআন শরিফ ধরতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ!

তবে একটি কথা সকলের মনে রাখা প্রয়োজন আর তা হল সহিশুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারা আর দ্রুত কুরআন পড়তে পারা এক জিনিষ নয়। ৭দিনের এই কোর্সটি পুরা করার পর আপনি সহিশুদ্ধভাবে ধিরে ধিরে তাজভীদ বুঝে বুঝে কুরআন তেলাওয়াত করতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ! তবে আপনার চালু করে দ্রততার সাথে কুরআন তেলাওয়াত করাটা নির্ভর করবে কোর্স পরবর্তি সময়ে আপনার মেহনত মুজাহাদার উপর। অর্থাৎ পরবর্তিতে আপনি যত বেশি সময় নিয়ে কুরআন তেলাওয়াত করবেন আপনার পড়াও তত চালু হতে থাকবে। 

প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি ও অর্জন

আলহামদুলিল্লাহ! প্রায় এক যুগ পূর্বে ৭ দিনে ৭০ ঘন্টায় কুরআন শিক্ষা কোর্সের সূচনা হয় এবং ধারাবাহিকভাবে  দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ওলামাগণের মধ্যে অনেকেই বিশেষ করে দেশের অন্যতম আলেমগণ। মুফতী আব্দুল মালেক সাহেব দাঃ বাঃ মুফতী আব্দুল হাই পাহাড়পুরী রহঃ করাচী হযরতের অন্যতম খলিফা মুফতী নুরুল আমীন সাহেব দাঃ বাঃ সহ দেশের অসংখ্য বুজুর্গ ওলামায়ে কেরামগণ বয়স্ক কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রে স্বশরিরে উপস্থিত হয়েছেন এবং  বয়স্কদের অতি অল্প সময়ে সহিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষার কার্যক্রম দেখে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন  এবং সেই সাথে দুআ এযাযত ও সার্বিক সুপরামার্শ ও দিক নির্দেশনা প্রদান করে কুরআন শিক্ষার কার্যক্রমকে বেগবান করার প্রয়াস চালিয়েছেন। 

ঢাকার মূল কেন্দ্র ছাড়াও ৭ দিনে ৭০ ঘন্টায় বয়স্ক কোরআন শিক্ষার কার্যক্রম, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম সহ দেশের  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পরিচালিত হয়ে আসতেছে। 

এযাবত সারা দেশের হাজার হাজার বয়স্ক কুরআন শিক্ষার্থী বিশেষ করে সারা দেশের তাবলীগের সাথী ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায়য়, চট্রগাম বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় গাজিপুর বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অসখ্য শিক্ষার্থী, সেনা বাহিনী পুলিশ বাহিনী, বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাগণ, সরকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগণ এবং সারা দেশের হাজার মুসলমান ভায়েরা আমাদের এই কোর্সে শরিক হয়ে সহীশুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াতের যোগ্যতা অর্জন করছেন।

 সুতরাং যে সমস্ত মুসলমান ভায়েরা এখনো সহিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত শিখতে পরি নাই, তাদের সকলের প্রতি বিশেষ দাওয়াত দিচ্ছি, আপনার বয়স যদি ১৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে হয় এবং আপনি মোটামোটি বাংলা পড়তে জানেন তাহলে এতেকাফের ন্যায় অবস্থানের নিয়ত করে এবং দিনে ১০ ঘন্টা হারে ৭দিনে ৭০ ঘন্টা মেহনতের এরাদা নিয়ে সুযোগ সুবিধা সময় বের করে  বিছানা পত্র নিয়ে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রে চলে আসুন। আপনিও সহিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াতের যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ!

সারা বছরই কোরআন শিক্ষা কোর্স চালু থাকে তবে বিশেষভাবে দুই ঈদের বন্ধে ঈদের ৩য় দিন থেকে এবং পুরা রমজান মাসে স্পেশাল কোর্সের ব্যবস্থা করা হয়। 

কেউ যদি নিজ এলাকায় এই কোর্সের ব্যবস্থা করতে চান তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা মুয়াল্লিম পাঠিয়ে আপনার এলাকায় কোর্স করার ব্যাপারে  সার্বিক সহযোগিতা করব ইনশাআল্লাহ!  

সকলের প্রতি বিশেষ অনুরোধ থাকবে সকলেই কুরআন শিক্ষার এই দাওয়াতকে সমাজের সর্বত্র পৌছে দিয়ে সমস্ত মুসলমান ভাইদেরকে সহিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষার সুযোগ করে দেই।  নিজে কুরআন শিখতে পারি কিংবা না পারি কিন্তু আমার একটি নেতিবাচক  কথার কারণে কোন মুসলমান ভাই যদি কোরআন শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়, তাহলে কিন্তু কিয়ামতের ময়দানে সে আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষী হয়ে দাড়াবে। তাই কুরআন শিক্ষার বিরুদ্ধাচারণ করে নিজের দুনিয়া ও আখেরাত বরবাদ করা কোনো বুদ্ধিমান মানুষের কাজ হতে পারে না। আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন।বাংলাদেশ মাদানী তালীমূল কোরআন বোর্ডের পরিচালক এবং ৭দিনে কোরআন শিক্ষা কোর্সের উদ্ভাবক, মাওলানা ফজলুল করীম যশোরী সাহেব কুরআন শিক্ষা বিষয়ে গবেষণার পাশাপাশি, তিনি একজন সফল শিক্ষা গবেষক, কলামিষ্ট, সাহিত্যিক এবং বহু গ্রন্থ প্রণেতা। তার স্বরচিত কয়েকটি বই বাংলাদেশের অসংখ্য কওমী মাদ্রাসাসমূহের প্রাথমিক ক্লাশগুলোতে সম্পুরক হিসাবে পাঠ্য তালিকাভূক্ত করা হয়েছে।  তাঁর বই সমূহে তিনি শরিয়তের বিভিন্ন বিধি-বিধান সহ, ব্যক্তি,সমাজ, রাষ্ট্র  ইত্যাদি বিষয়গুলো,  ছন্দে ছন্দে কবিতার আঙ্গিকে রচনা করেছেন। গুরুত্বপূর্ণ কিছু বইয়ের তালিকা দেওয়া হল। (১) মাদানী কায়দা।  (২) ছন্দে ছন্দে ইংরেজি ওয়ার্ড শিক্ষা (৩) ছন্দে ছন্দে আরবি লুগাত শিক্ষা (৪) মুক্তির দিশারী (৫) মুক্তির পায়গাম  (৬) কওমী চেতনার বিপ্লবী হুংকার (৭) আল্লামা শফী রহঃ এর জীবনী (৮) ছন্দে ছন্দে সাফওয়াতুল মাসদার (৯) স্বাধীনতার জন্ম ইতিহাস (১০) দুআর বই  "মুমিনের হাতিয়ার" ইত্যাদি... 

ভিডিও প্রদর্শনীর মাধ্যমে উক্ত বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হলো।

          শিশু ও বয়স্ক শিক্ষা বিষয়ক

              গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা-১



                      শিক্ষা প্রদর্শনী

মাদানী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বইয়ের ভিডিও প্রদর্শনী



    সার্বিক যোগাযোগ-

মাওলানা ফজলুল করীম যশোরী

     পরিচালক, মাদানী তালীমুল কুরআন বোর্ড বাংলাদেশ


দেশের যে কোন স্থান থেকে গুলিস্থান গোলাপ শাহ মসজিদের পাশ থেকে লেগুনা ইত্যাদী যোগে কেল্লার মোড়/সেকশন নেমে, রিক্সা যোগে, আশরাফাবাদ, কামরাঙ্গীরচর, হাফেজ্জী হুজুরের মাদ্রাসার পাশে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রে আসতে হবে। 

                 মোবাইল:

        ০১৭৪৫১৩৬৮৮১,

        ০১৯৮৮৩০০১৩২,

        ০১৯৪১৪০৯৪৯৮

আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে।  madaniquranboard.blogspot.com




molotovcoketail থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.